বিশেষ প্রতিবেদক :: ঘুর্ণিঝড় আম্ফান মোকাবেলায় নোয়াখালীতে ব্যাপক প্রস্তুতি নিয়েছে নোয়াখালী জেলা প্রশাসসহ বিভিন্ন সংস্থা। সোমবার (১৮ মে) দুপুর ১টার দিকে এ তথ্য নিশ্চিত করেন, নোয়াখালী জেলা প্রশাসন।
জেলা প্রশাসন সূত্রে জানা যায়, ঘুর্ণিঝড় আম্ফান মোকাবেলায় জেলার উপকূলীয় উপজেলা হাতিয়া, সুবর্ণচর, কোম্পানীগঞ্জ, কবিরহাটে ৩২৩টি আশ্রয়কেন্দ্র, ছয় হাজার সাতশত জন স্বেচ্ছাসেবক, রেড ক্রিসেন্ট সোসাইটির তিন শতাধিক কর্মী, শুকনা খাবার প্রস্তত রাখা হয়েছে।
ঘূর্ণিঝড় মোকাবেলায় আয়োজিত এক সভায় জেলা প্রশাসক তন্ময় দাস জানান, জরুরী অবস্থা মোকাবেলার জন্য উপকূলীয় এলাকার স্কুলের চাবি গুলো প্রশাসনের নিয়ন্ত্রণে নিয়ে নেওয়া হয়েছে। পানি উন্নয়ন বোর্ডকে উপকূলীয় অঞ্চলের বেড়িবাঁধগুলো দেখভালো করার জন্য নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। উপকূলীয় এলাকার করোনা আক্রান্ত রোগী এবং লকডাউনকৃত বাড়ির লোকজনকে নিকটবর্তী আইসোলেশন কেন্দ্রে নেওয়া হবে এবং আশ্রয়ন কেন্দ্রে তাদের জন্য বিশেষ কক্ষের ব্যবস্থা রাখা হয়েছে। এখন ৪নম্বর সতর্ক সংকেত চলছে, ৭নং সতর্ক সংকেতে উন্নীত হলে মানুষকে আশ্রয় কেন্দ্রে নেওয়া হবে। এ ছাড়া গবাদি পশুর জন্য কিল্লা প্রস্তুত রাখা হয়েছে।