মঙ্গলবার (১৪ ফেব্রুয়ারি) দুপুরে এ সংবর্ধনা ও মেজবানির আয়োজন করা হয়েছে। আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক হওয়ায় পর এই প্রথম ওবায়দুল কাদের নিজের জেলা নোয়াখালীতে এসেছেন।
সরেজমিনে দেখা যায়, একরামুল করিম চৌধুরীর কবিরহাট উপজেলার সোন্দলপুর ইউনিয়নের নিজ বাড়িতে চলছে মেজবানের আয়োজন। কেউ চেয়ার টেবিল সাজাচ্ছে, কেউ মাংস টুকরো করছে, আবার কেউবা রান্নার আয়োজন করছে। চট্টগ্রামের বিখ্যাত বাবুর্চি হাবিবুর রহমান তার পাঁচ শতাধিক লোকজন নিয়ে রান্নার আয়োজন করেছে। এর আগেও জাতীয় শোক দিবস উপলক্ষে প্রায় দেড় লক্ষাধিক মানুষের মেজবানের আয়োজন করেছিলেন এমপি একরামুল করিম।
সূত্রে জানাযায় ৫০০ স্বেচ্ছাসেবক কাজ করছে। দুটি গেট রয়েছে। এক গেট দিয়ে মানুষ প্রবেশ করবে অন্যটি দিয়ে বের হবে।
মেজবানে আসা এক অতিথি বলেন, প্রিয় নেতা ওবায়দুল কাদের তৃতীয়বারের মতো সাধারণ সম্পাদক হওয়ার পর কবিরহাট উপজেলায় এই প্রথম এসেছেন। প্রিয় নেতাকে অভিনন্দন ও দেখতে এসেছি আজকের এই ভালোবাসা দিনে তাকে পেয়ে আমরা ভারী খুশি, মেজবানের আয়োজন নিয়ে নেতাকর্মীরাও খুব উচ্ছ্বসিত।
৫০০ জন বয়-বেয়ারা মিলে সুস্বাদু করে এই মেজবানির আয়োজন করা হচ্ছে। মেজবানে সাদা ভাত, মেজবানি মাংস, ডাল ও লাউ দিয়ে নলা রান্না হয়েছে।
একরামুল করিম চৌধুরী গণমাধ্যম কর্মীদের বলেন, ওবায়দুল কাদের ভাইকে তৃতীয়বারের মতো সাধারণ সম্পাদক হিসেবে নির্বাচিত করায় ২০০ মণ মাংস দিয়ে ৫০ হাজারের ওপর মানুষের খাবারের আয়োজন করা হয়েছে । প্রতি ব্যাচে ৫ হাজার মানুষ বসতে পারবে।
প্রসঙ্গত, গত ২৫ ডিসেম্বর টানা তৃতীয়বারের মতো আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত হন ওবায়দুল কাদের।