বৃহস্পতিবার সকালে নিহতের লাশ ময়নাতদন্তের জন্য নোয়াখালী জেনারেল হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়। এর আগে বুধবার বিকাল ৪ টার দিকে নিজ বাড়ীর রুমে ফ্যানের সাথে ঝুলন্ত অবস্থায় তার লাশ উদ্ধার করা হয়।
নিহতের পরিবার জানায়, জন্ম থেকে দৃষ্টি প্রতিবন্ধী আলমাস মাহমুদ। এ নিয়ে সে মানসিককভাবে বিপর্যস্ত ছিল। ৪ মাস আগে বিয়ে করে সে। তারপর থেকে সে যেন আরো মানসিক ভাবে ভেঙে পড়ে। বুধবার বিকেলে পরিবারের সদস্যদের অগোচরে বসত ঘরে রুমের দরজা খোলা রেখে ফ্যানের সাথে ফাঁস দেয় আলমাস। পরে পরিবারের সদস্যরা তাকে উদ্ধার করে স্থানীয় পল্লী চিকিৎসকের শরণাপন্ন হলে চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করে।
কোম্পানীগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো.সাদেকুর রহমান জানান, প্রাথমিকভাবে মৃত্যুর সঠিক কারণ জানা যায়নি। মরদেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য প্রেরণ করা হয়েছে। ময়নাতদন্তের রিপোর্টের আলোকে প্রয়োজনীয় আইনানুগ ব্যবস্থা নেয়া হবে।