গভীর ক্ষত
জীবনটা হয়ে গেছে
ব্যাঞ্জনবর্ণের চন্দ্রবিন্দুর মতো
নাকি সুরে কথা বলা
অন্যের ঘাড়ে চেপে এগিয়ে চলা।
চোখের জল কান্না হয়ে ঝরে পড়ে
দুঃখ নামের হিমঘরে,
বুকের আঁধার যতই
আলোকিত করে কবিতার পঙক্তিমালা।
তৃষিত ভালোবাসা তবু পুড়ে যায়
গভীর ক্ষতের প্রজ্জ্বলিত আগুনে
বিশ্বাসের সিঁড়ি বেয়ে মন ছুঁতে চায়
পরিপাটি সময়ের ভাস্কর্য।
ইচ্ছে
ফিরতে চাই তোমার ভালোবাসার আঙিনায়
হাঙর ক্ষুধা জয় করে
শুদ্ধতার গোপন কুঠুরি ছুঁতে চাই একটিবার।
আত্মবিশ্বাসকে মুঠোয় চেপে
ভন্ডামির প্রতিবাদে দাঁড়াতে চাই
আকাশে উড়াল দিতে চাই
নক্ষত্র হবার বাসনায়।
কলমের সংস্পর্শে আদর্শের সাঁড়াশিতে
শান দেব বারবার।
সত্যের আয়নাতে আলোর
ফুলকি ছড়াতে চাই,
দ্বিধার কুয়াশা কাটিয়ে
কর্মের প্রতীক্ষাকে উষ্ণ আলিঙ্গনে
ছুটি দেব শেষবার।
অভিনন্দন