ওবায়দুল কাদেরকে টানা চতুর্থ বারের মতো নৌকার প্রার্থী পেয়ে চেয়ারম্যান রাজ্জাকের মিষ্টি বিতরণ

Date:


এএইচএম মান্নান মুন্না :
আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদেরকে নোয়াখালী-৫ (কোম্পানীগঞ্জ-কবিরহাট) আসনে টানা চতুর্থ বারের মতো নৌকার প্রার্থী পেয়ে এলাকায় মিষ্টি বিতরণ অব্যাহত রেখেছেন উপজেলার চরএলাহী ইউনিয়নের চেয়ারম্যান।
সোমবার চরএলাহী বাজারে মিষ্টি বিতরণের পাশাপাশি নেতা কর্মীদের নিয়ে উল্লাস করছেন তিনি।
চরএলাহী ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মো. আবদুর রাজ্জাক বলেন, স্বাধীনতার পর নোয়াখালীর উন্নয়নে ভূমিকা রেখেছেন ওবায়দুল কাদের। ১৯৯৬ সালে নোয়াখালী-৫ আসনে প্রথম সংসদ সদস্য হয়ে প্রতিমন্ত্রী হন এবং ২০০৮ সালে নির্বাচিত হয়ে সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী হন। এছাড়া তিনি টানা তিন বার আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক।
চেয়ারম্যান আব্দুর রাজ্জাক আরো বলেন,
ওবায়দুল কাদের সংসদ সদস্য হয়ে এ এলাকার ভাগ্যের পরিবর্তন করেছেন। সম্প্রতি তিনি চরএলাহীতে নদী ভাঙ্গান থেকে রোধ করতে ৫৮৮ কোটি টাকা ব্যয়ে ক্রসড্যাম নির্মাণ প্রকল্প একনেকে পাস করিয়েছেন। চর এলাহী স্ট্রিল ব্রিজকে মিনি সেতুতে রুপান্তরিত করে কৃষিকদের ভাগ্যের পরিবর্তন এনে দিয়েছেন, কোম্পানীগঞ্জের উঁরির চরেরমতো দ্বীপে বিদ্যুৎ সংযোগ দিয়ে মানুষকে অন্ধকার থেকে আলোর মুখ দেখিয়েছেন। ওবায়দুল কাদের সংসদ সদস্য না হলে এলাকার উন্নয়নে ভাটা পড়বে। তিনি নির্বাচিত হলে শুধু চর এলাহী নয় নোয়াখালী -৫ আসনে উন্নয়নের ধারাবাহিকতা থাকবে। তাই টানা চতুর্থবারের নৌকার প্রার্থী পেয়ে এই এলাকার মানুষ খুশি ফলে মানুষজনকে মিষ্টিমুখ করিয়েছি।

LEAVE A REPLY

Please enter your comment!
Please enter your name here

Share post:

Subscribe

Popular

More like this
Related

মুছাপুর নদী ভাঙনে শত বছর পুরনো বাড়ীঘর বিলীন হয়ে যাচ্ছে

এএইচএম মান্নান মুন্না:ডাকাতিয়া নদীর তীব্র ভঙ্গনে নোয়াখালীর কোম্পানীগঞ্জ উপজেলার...

এখনো নোয়াখালীতে পানিবন্দি হাজারো মানুষ

এএইচএম মান্নান মুন্না :দেশের দক্ষিণ-পূর্বাঞ্চলের ওপর দিয়ে বয়ে গেল স্মরণাতীতকালের ভয়াবহ বন্যা।এরমধ্যে ফেনীর পানি নেমে গেলেও নোয়াখালীতে এখনো কাটেনি বন্যার রেশ।  গত ১৫ দিন ধরে পানিবন্দি নোয়াখালীর বিভিন্নউপজেলার কয়েক হাজার মানুষ ফলে সেখানকার বন্যার্ত মানুষের দুর্ভোগের শেষ নেই। বন্যা-পরবর্তী খাদ্য সংকটের পাশাপাশি প্রাদুর্ভাববেড়েছে পানিবাহিত বিভিন্ন রোগের।তাদের ঘরগুলোও এখনো বসবাস অনুপযোগী।সবচেয়ে বেশি ঝুঁকিতে রয়েছেন নারী-শিশু ও বৃদ্ধরা।শুক্রবার দিনভর নোয়াখালীর সোনাইমুড়ী উপজেলার ৯ নম্বর দেউটি ইউনিয়ন ঘুরে দেখা যায় বানভাসি মানুষের দুর্ভোগ আর অসহায়তার চিত্র।সেখানকার অধিকাংশ রাস্তাঘাটে এখনো হাঁটুসমান পানি।কোথাও বা তার একটু নিচে।ইউনিয়নের নবগ্রামের ব্যাপারি বাড়িতে গিয়ে দেখা গেছে, বাড়ির সাতটি পরিবারই পানিবন্দি।সবার রান্নাঘরে পানি এখনো থৈ থৈ করছে।ঘরবাড়ী থেকে পানি নেমে গেলেও কাদামাটির মধ্যেই বসবাস করছেসাত পরিবারের প্রায় ৪০ জন সদস্য কোনো ঘরেই নেই মাটির চুলায় রান্নার ব্যবস্থা।শিশু,বৃদ্ধ আর অসুস্থ মানুষদের নিয়ে এই পরিবারগুলো পানিবন্দি দিন কাটাচ্ছে।এক সপ্তাহ ঘরে বাজার ছিল না, কোনো রকম শুকনো খাবার খেয়ে দিন পার করেছি।পানি আর কাদামাটিতে চলাচল করতে করতে পায়ে ক্ষত য়ে গেছে। পানি নামছেই না।ঘরের ভেতর ইট, কাঠ আর পাটের বস্তা বিছিয়ে হাঁটাচলা...

কাদের মির্জাসহ ৪৭ জনের বিরুদ্ধে ব্যবসায়ীর মামলা

কোম্পানীগঞ্জ (নোয়াখালী) প্রতিনিধি :: বসুরহাট পৌরসভার সাবেক মেয়র কোম্পানীগঞ্জ...

একজন কর্মীবান্ধব ও মানবিক নেতা কামাল উদ্দিন

কোম্পানীগঞ্জ (নোয়াখালী) প্রতিনিধি :: একজন প্রকৃত নেতা তিনিই যিনি...