Home Blog Page 23

বাংলাদেশের রাজনীতি এখনো ১৯৭১ এ আটকে আছে: সমন্বয়ক উমামা ফাতেমা

0

বাংলাদেশের রাজনীতি এখনো ১৯৭১ এ আটকে আছে। ২৪ এর অভ্যুত্থান ৭১ প্রশ্নের ফয়সালা করে আগাতে পারেনি। পারলে আজকে ডিবেট হতো রাষ্ট্র সংস্কার নিয়ে, সরকার ৩ মাসে দেশের কি কি পরিবর্তন আনল সেসব নিয়ে, কিন্তু এখন ডিবেটের হট টপিক শেখ মুজিবের ছবি, অভ্যুত্থানে কে কত বড় স্টেকহোল্ডার এসব। এই রাষ্ট্রের চরিত্র দেখে কেও বলবে ৩ মাস আগে এই দেশে একটা গণহত্যা চালানো হইছিল?! কালচারাল পলিটিক্স দিয়ে বাঙালিরে ডিল করতে চাওয়ার এলিট কায়দা বহু পুরনো। কিন্তু এই কথা তো কেও সামনে আনে না যে আওয়ামী লীগ দেশে কালচারাল যুদ্ধ লাগায়ে ১৫ বছর শাসন করছে। বিনিময়ে রাষ্ট্রকে গিলে খাইছে। এই ভগ্ন রাষ্ট্রে যখন জনগণের সামান্য নাগরিক অধিকারগুলো বন্ধ হয়ে গেল তখন জনগণ কোনো প্রকার কালচারাল গোষ্ঠী, কোনো প্রকার রাজনৈতিক বয়ানের তোয়াক্কা না করে সর্বস্ব দিয়ে রাস্তায় নেমে গেল। তাই আমাদের মিছিলে হুজুর- শাহবাগী একসাথে হাঁটছিল সেদিন। কিন্তু অভ্যুত্থান শেষে এখানকার কালচারাল পলিটিক্স আবার প্রধান রাজনৈতিক প্রশ্নে পরিণত হইছে। কেও তো বলল না যে গত ৫৩ বছরে এই ইতিহাসের স্টেক নিয়ে মারামারি কারণে বাংলাদেশ রাষ্ট্র হিসেবেই গড়ে উঠতে পারে নাই?! বাংলাদেশ চরিত্রগত দিক থেকে এখনো শিশুরাষ্ট্রের পর্যায়ে পড়ে। ২৪ এই রাষ্ট্র নিয়ে ছাত্র, শ্রমিক, কৃষক, মজুর, টোকাই, মধ্যবিত্ত, উচ্চবিত্ত সকলের মধ্যে নতুন স্বপ্ন তৈরি করছিল। কিন্তু রাষ্ট্ররে গড়ে তোলার ব্যাপারটা এখন মুখ্য প্রশ্ন না। বাংলাদেশ রাষ্ট্রের কাঠামোর দিক থেকে এখনো একটা Failed state। আগের সেই তদবির, ধর্না, স্বজনপ্রীতি, দুর্নীতি মাথাচাড়া দিয়ে উঠছে। এভাবে নতুন স্বৈরাচারের জন্ম হয়। শাসক আসে, শাসক যায়, রাষ্ট্র আগের জায়গায় পড়ে থাকে।

এদিক সবচেয়ে বড় স্টেকহোল্ডার- অভ্যুত্থানের আহত, নিহতরা আগের মতো মার্কেটে ‘দাম’ পাচ্ছেন না। তাদের একটা প্রোপার লিস্ট হলো না গত ৩ মাসে। শুরুতেও তাও যা একটু তৎপরতা ছিল। এখন তো আরো কম, আলোচনাও কমে গেছে। এই ইস্যুর মার্কেট ভ্যালু কম। এভাবে অভ্যুত্থানকে মার্কেটে প্রোডাক্টের মতো বেচা-কেনা একটু দৃষ্টিকটু বৈকি। আমি স্টেকহোল্ডার না। আমি ৪ আগস্ট গুলির মুখে পড়েছিলাম কাওরান বাজারে। পাশের এক গলিতে দৌড় দিই তখন। তবে এখন খুব খারাপ লাগে। মরে গেলে ভালো হতো। প্রতিদিন টের পাই। মাঝে মাঝে জীবন মৃত্যুর থেকে অনেক কঠিন। কোনো এক বধ্যভূমিতে সেদিন বেওয়ারিশ লাশ হিসেবে দাফন হওয়াও অনেক সহজ যাত্রা।

ফি আমানিল্লাহ!

বসুরহাট পৌর এলাকা পরিস্কার পরিচ্ছন্ন রাখতে ৫ হাজার ডাস্টবিন বিতরণ

0


কোম্পানীগঞ্জ প্রতিনিধি :

দোকানপাট ও বাড়িঘর পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন রাখতে নোয়াখালীর বসুরহাট পৌরসভায় ৫ হাজার ডাস্টবিন বিতরণ করা হয়েছে।

বুধবার সকালে উপজেলার বসুরহাট পৌরসভা মিলনায়তনে ডাস্টবিন বিতরণ উদ্বোধন করেন, উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) ও পৌরসভা প্রশাসক তানভীর ফরহাদ শামীম ।

এসময় আরও উপস্থিত ছিলেন,উপজেলা শিক্ষা অফিসার এটিএম এহছানুল হক চৌধুরী কোম্পানীগঞ্জ থানা অফিসার ইনচার্জ (ওসি) গাজী মুহাম্মদ ফৌজুল আজিম, উপজেলা বিএনপির আহ্বায়ক নুরুল আলম শিকদার,সদস্য সচিব মাহমুদের রহমান রিপন, পৌরসভা জামায়াতের আমীর মাওলানা মোশাররফ হোসাইন,বসুরহাট ব্যবসায়ী সমবায় সমিতি ও পৌরসভা বিএনপির সভাপতি আবদুল মতিন লিটন, বসুরহাট পৌরসভা সচিব আবদুল হালিম।পৌর কাউন্সিলর নুরনবী সবুজ, মাজহারু ইসলাম তৌহিদ।

এসময় উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ও পৌরসভা প্রশাসক তানভীর ফরহাদ শামীম বলেন, বসুরহাট পৌরসভা একটি প্রথম গ্রেড ও আলোচিত পৌরসভা,এই পৌরসভা পরিষ্কার পরিচ্ছন্নতা রাখার দায়িত্ব আপনার আমার সকলের ,পৌরসভার ইতিহাস ঐতিহ্য এবং সৌন্দর্য ধরে রাখতে এসব ময়লার ঝুড়ি সম্পূর্ণ বিনামূল্যে বিতরণ করা হয়েছে। এসময় পৌরসভার সকল নাগরিক ও ব্যবসায়ীদের পরিচ্ছন্নতা আইন রক্ষায় এগিয়ে আসারও অনুরোধ জানান।

কোম্পানীগঞ্জে নবাগত উপজেলা নির্বাহী অফিসার কে পাবলিক লাইব্ররি পক্ষ থেকে শুভেচ্ছা জানান

0

কোম্পানীগঞ্জ প্রতিনিধি :
নবাগত কোম্পানীগঞ্জ উপজেলা নির্বাহী অফিসার তানভীর ফরহাদ শামীম কে কোম্পানীগঞ্জ উপজেলা পরিষদ পাবলিক লাইব্ররি ও সাংস্কৃতিক কেন্দ্র’র পক্ষ থেকে ফুল দিয়ে শুভেচ্ছা জানান।

মঙ্গলবার ২৯ (অক্টোবর) বিকাল ৫ ঘটিকায় উপজেলা নির্বাহী অফিসার কার্যালয়ে এ শুভেচ্ছা জানানো হয়। তিনি পদাধিকার হিসেবে পাবলিক লাইব্ররি সভাপতি।

এসময়ে উপস্থিত ছিলেন কোম্পানীগঞ্জ উপজেলা পরিষদ পাবলিক লাইব্ররি ও সাংস্কৃতিক কেন্দ্র’র সাধারণ সম্পাদক প্রফেসর আবুল বাসার, যুগ্ন সাধারণ সম্পাদক আমির হোসেন বিএসসি,পাবলিক লাইব্ররী উপদেষ্টা মোশারফ হোসেন, আরবী প্রভাষক মাওলানা মাকছুদুর রহমান, কোষাধ্যক্ষ সম্পাদক, মো:আব্দুল কুদ্দুস, লাইব্রেরী সম্পাদক মো: নূরুল হুদা, সাহিত্য, সাংস্কৃতিক ও ক্রীড়া সম্পাদক এএইচ এম মান্নান মুন্না,সহ সাহিত্য, সাংস্কৃতিক ও ক্রীড়া সম্পাদক হোসেন মোহাম্মদ এরশাদ, প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক মোহাম্মদ ইব্রাহিম (সায়েম), দপ্তর সম্পাদক মো: শরফুদ্দিন শাহীন,কার্যনির্বাহী কমিটির সদস্য প্রফেসর শেখ সাদী, এহসানুল আলম খসরু,দেলোয়ার হোসেন সাইফুলসহ অন্যান্য নেতৃবৃন্দ।
নবাগত উপজেলা নির্বাহী অফিসার তানভীর ফরহাদ শামীম এর পূর্বে ব্রাহ্মণবাড়িয়া নবীনগর উপজেলার নির্বাহী অফিসার হিসবে দায়িত্ব পালন করে ছিলেন। গতকাল সোমবার কোম্পানীগঞ্জ উপজেলা নির্বাহী অফিসার হিসেবে তিনি যোগদান করেন। সাবেক নির্বাহী অফিসার আনোয়ার হোসাইন পাটোয়ারি প্রমোশন নিয়ে স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয়ে যোগদান করেন।

কোম্পানীগঞ্জে জামায়াতে’র বিক্ষোভ মিছিল ও সমাবেশ

0

কোম্পানীগঞ্জ (নোয়াখালী) প্রতিনিধি :: দলের কেন্দ্রীয় কর্মসূচির অংশ হিসেবে নোয়াখালীর কোম্পানীগঞ্জে বিক্ষোভ মিছিল ও সমাবেশ করেছে জামায়াতে ইসলামী।

২০০৬ সালের ২৮ অক্টোবর লগিবৈঠা দিয়ে জামাতের নেতা কর্মীদের হত্যার প্রতিবাদে আজ রোববার বিকাল সাড়ে ৪ ঘটিকায় বসুরহাট ইসলামীয়া কামিল মাদ্রাসা মাঠে বিক্ষোভ সমাবেশ করেন জামায়াতের নেতা-কর্মীরা। পরে বাদ মাগরিব বসরহাটে প্রধান সড়কে বিক্ষোভ মিছিল বের করেন।

বিক্ষোভ মিছিলপূর্বে কোম্পানীগঞ্জ উপজেলা জামায়াত আমীর অধ্যক্ষ বেলায়েত হোসেন’র সভাপতিত্বে প্রধান অতিথির বক্তব্য রাখেন, নোয়াখালী জামায়াত নায়েবে আমীর মাওলানা নিজাম উদ্দীন ফারুক, নোয়াখালী জামায়াত সহকারী সেক্রেটারি ইসমাইল হোসেন মানিক, কোম্পানীগঞ্জ উপজেলা জামাত নায়েবে আমীর মাওলানা বেলায়েত হোসেন, বসুরহাট পৌরসভা জামায়াত সভাপতি মোশারেফ হোসেন, জামায়াত ইসলামী সাবেক উপজেলা সেক্রেটারি মাষ্টার কামাল উদ্দীনসহ অন্যান্য নেতৃবৃন্দ।

বিক্ষোভ সমাবেশ সঞ্চলনা করেন উপজেলা জামায়াত সেক্রেটারি মাওলানা মিজানুর রহমান ও পৌরসভা জামায়াত সেক্রেটারি মো:হেলাল উদ্দীন।

নেতৃবৃন্দ বলেন, ওই দিন ছিলো বাংলাদেশের রাজনীতির ইতিহাসে একটি কলঙ্কিত দিন । সেদিন ঢাকার পল্টনসহ সারা দেশে বাংলাদেশের ইতিহাসের সবচেয়ে বড় ন্যক্কারজনক, মানবতাবিরোধী অপরাধ সংঘটিত করেছিল আওয়ামী লীগ।ওই ‘হত্যাকাণ্ডে জড়িত, ২৪ সালের ৫ অক্টোবর পূর্বে সকল গণ হত্যার সাথে জড়িত এবং ২০১৩ সালে কোম্পানীগঞ্জে ৬ শিবির নেতা কর্মী হত্যা মামলার আসামী কাদের মির্জাসহ সকল আসামীদের গ্রেফতার করে বিচারের দাবী জানান।

কোম্পানীগঞ্জে তরুণীর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার

0

কোম্পানীগঞ্জ (নোয়াখালী) প্রতিনিধি :: নোয়াখালীর কোম্পানীগঞ্জ উপজেলায় গাছের সঙ্গে ঝুলন্ত অবস্থায় আয়েশা আক্তার নামে এক তরুণীর মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ।

রোববার সকালে গাছের সাথে তার মরদেহ দেখে পুলিশকে খবর দেয় স্থানীয়রা। পরে পুলিশ এসে তার মরদেহ উদ্ধার করেন। আয়েশা উপজেলার চরএলাহী ইউনিয়নের গাংচিল গ্রামের মোয়াজ্জেমের বাড়ির মো.ইউসুফের মেয়ে।

স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, বিবাহিত আয়েশা দীর্ঘদিন ধরে মানসিক অসুস্থতায় ভুগছেন। মানসিক অসুস্থতার কারনে বাবার বাড়ি থাকতেন বেশির ভাগ সময়। সকালে ঘুম থেকে উঠে বাড়ির লোকজন দেখে গাছের সাথে আয়েশার ঝুলন্ত মরদেহ। পরে পুলিশকে খবর দেয়া হয়।

নিহতের পরিবারের বরাত দিয়ে কোম্পানীগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) গাজী মুহাম্মদ ফৌজুল আজিম জানান, দরিদ্র পরিবারের মেয়ে আয়েশা মানসিক সমস্যায় আত্মহত্যা করেছেন। তার মরদেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য নোয়াখালী জেনারেল হাসপাতাল মর্গে পাঠানোর প্রক্রিয়া চলছে।

কোম্পানীগঞ্জে মা-মেয়েকে তুলে নিয়ে গণধর্ষণের অভিযোগ, আটক ২

0
https://noakhalitimes.com/

কোম্পানীগঞ্জ (নোয়াখালী) প্রতিনিধি :: নোয়াখালীর কোম্পানীগঞ্জ উপজেলার চরএলাহী ইউনিয়নে মা-মেয়েকে তুলে নিয়ে সংঘবদ্ধ ধর্ষণের অভিযোগ পাওয়া গেছে। এঘটনায় হাসান (৪২) ও হারুন (৩০) নামে দুজনকে আটক করেছে কোম্পানীগঞ্জ থানা পুলিশ।

শনিবার রাতে চরএলাহী ইউনিয়নের চরবালুয়া গ্রাম থেকে তাদের আটক করা হয়। এর আগে গত সোমবার (২১ অক্টোবর) রাতে ঘটনাটি ঘটার পর স্থানীয় সমাজপতিদের কাছে বিচার চেয়ে বিচার পাননি ভুক্তভোগীরা। পরে বাধ্য হয়ে শনিবার (২৭ অক্টোবর) সন্ধ্যায় স্থানীয় পুলিশ ক্যাম্পে গিয়ে মৌখিক অভিযোগ করেন।

ভুক্তভোগী ওই নারী (৩৮) জানান, তার স্বামী কাভার্ড ভ্যান চালক। বাড়িতে তিনি তার মেয়ে (১৭), এক দেবরসহ (২১) থাকেন। তাদের বাড়ির কাছাকাছি তেমন কারও বাড়িঘরও নেই। গত রোববার রাত ১১টার দিকে একই ইউনিয়নের রাশেদ, সাইফুল, হাসান, হারুন, রাজু ও ইব্রাহিম তাদের বাড়িতে আসে। তারা ঘরের দরজা খুলে ভেতরে ঢুকে তার দেবরের মুখ, হাত-পা বেঁধে রেখে তার মেয়ে ও তাকে ঘর থেকে বের করে নিয়ে যায়।

এসময় যুবকদের মধ্যে তিনজন তাঁকে টেনে নিয়ে যায় বাড়ির পুকুর পাড়ে। আর অপর তিনজন মেয়েকে বসতঘরের পাশের রান্নাঘরের সামনে নিয়ে যায়। এরপর তাকে পুকুর পাড়ে ও মেয়েকে রান্নাঘরের সামনে রাত তিনটা পর্যন্ত পালাক্রমে গণধর্ষণ করা হয়। যাওয়ার সময় ঘর থেকে টাকা-পয়সা’সহ মূল্যবান জিনিসপত্রও লুট করে নিয়ে যায়। ঘটনাটি কাউকে না জানানোর জন্য হুমকিও দিয়ে যায় অভিযুক্তরা।

ঘটনার পর পরদিন সকালে বিষয়টি স্থানীয় সমাজনেতৃবৃন্দদের জানান এবং তাঁদের কাছে ঘটনার বিচার চান ওই নির্যাতিত নারী ও তার মেয়ে। কিন্তু সমাজপতিরা বিচারের নামে তালবাহানা করতে থাকেন। পরে বাধ্য হয়ে ওই নারী শনিবার (২৬অক্টোবর) বিকেলে স্থানীয় চরবালুয়া পুলিশ ক্যাম্পে গিয়ে মৌখিক অভিযোগ করেন।

চরবালুয়া পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ উপ-পরিদর্শক (এসআই) মো. শাহাদাত বলেন, অভিযোগ পাওয়ার পরই অভিযান চালিয়ে অভিযুক্ত হাসান ও হারুনকে আটক করা হয়েছে।

কোম্পানীগঞ্জ থানার পুলিশ পরিদর্শক (তদন্ত) আবদুস সুলতান বলেন, এ ঘটনায় ৬ জনকে আসামী করে ভুক্তভোগী অভিযোগ দিয়েছিলেন। ঘটনায় মামলার প্রস্তুতি চলছে।

কোম্পানীগঞ্জে উপজেলা পরিষদ পাবলিক লাইব্রেরি ও সাংস্কৃতিক কেন্দ্র’র কমিটি গঠন

0

কোম্পানীগঞ্জ প্রতিনিধি :
কোম্পানীগঞ্জ উপজেলা পরিষদ পাবলিক লাইব্রেরি ও সাংস্কৃতিক কেন্দ্র’র কমিটি গঠন করা হয়েছে।

উপজেলা নির্বাহী অফিসার সভাপতি ও প্রফেসর আবুল বাশার কে সাধারণ সম্পাদক করে
উপজেলা প্রশাসন মিলনায়তনেশুক্রবার ( ২৫ অক্টোবর) সন্ধ্যা ৭ টায় এক সভার মাধ্যমে ২৭ সদস্য বিশিষ্ট আগামী তিন বৎসর মেয়াদি এ কার্যনির্বাহী কমিটি গঠন করা হয়।

রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দ, প্রশাসন, শিক্ষক, কবি, সাহিত্যিক, সাংস্কৃতিক কর্মী, সাংবাদিকসহ অন্যন্য নেতৃবৃন্দের উপস্থিতিতে সকলের সর্ব সম্মতিতে কোম্পানীগঞ্জ উপজেলা নির্বাহী অফিসার আনোয়ার হোসাইন পাটোয়ারী এ কমিটির অনুমোদন দেন।

কার্যনির্বাহী কমিটির অন্যান্য দায়িত্বশীলরা হলেন, পদধিকার বলে সহ সভাপতি পদে সহকারী কমিশনার (ভূমি), ক্রমান্বয়ে অন্যান্য সভাপতিগণ হলেন, উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা, উপজেলা প্রকৌশলী (এলজিইডি), আবাশিক প্রকৌশলী (পিডিবি),
উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা, উপজেলা সমাজ সেবা অফিসার, যুগ্ন সাধারণ সম্পাদক আমির হোসেন বিএসসি, মাওলানা মাকছুদুর রহমান, কোষাধ্যক্ষ সম্পাদক, মো:আব্দুল কুদ্দুস, লাইব্রেরী সম্পাদক মো: নূরুল হুদা, সাহিত্য, সাংস্কৃতিক ও ক্রীড়া সম্পাদক এএইচ এম মান্নান মুন্না,সহ সাহিত্য, সাংস্কৃতিক ও ক্রীড়া সম্পাদক হোসেন মোহাম্মদ এরশাদ, প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক মোহাম্মদ ইব্রাহিম (সায়েম), দপ্তর সম্পাদক মো: শরফুদ্দিন শাহীন,নারী বিষয়ক সম্পাদক জীবন সুলতানা, সদস্যগণ হলেন –
ডাঃ শওকত ইমরান ইমরোজ, প্রফেসর নাজিম উদ্দীন ফারুক, প্রফেসর আইয়ুব আলী, প্রফেসর শেখ সাদী, এহসানুল আলম খসরু, নুর উদ্দিন রুবেল, শাহাদাত হোসেন, ফখরুল ইসলাম রাজু, দেলোয়ার হোসেন সাইফুল, ও শাকিল খান।

এ ছাড়াও উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান /প্রশাসনকে প্রধান করে ২৩ সদস্যের একটি উপদেষ্টা কমিটি ঘোষণা করা হয়।

এসময়ে উপস্থিত ছিলেন মুজিব কলেজ সাবেক অধ্যক্ষ মো: খোরশেদ আলম, কোম্পানীগঞ্জ উপজেলা বিএনপির আহবায়ক নুরুল আলম সিকদার, সাধারণ সম্পাদক মাহমুদের রহমান রিপন, পৌরসভা বিএনপির সভাপতি আব্দুল মতিন লিটন, পৌরসভা জামায়াত সভাপতি মাওলানা মোশাররফ হোসেন।

উল্লেখ্য, আধুনিক জীবন ব্যবস্থায় লাইব্রেরির কোন বিকল্প নেই।লাইব্রেরি হচ্ছে সমাজ উন্নয়নের বাহন। এমনকি ইতিহাস -ঐতিহ্যের অনুসন্ধান এবং দেশীয় সংস্কৃতির স্বাতন্ত্র্য রক্ষায় লাইব্রেরির ভূমিকা অপরিহার্য। উপজেলা পরিষদ ও উপজেলা প্রশাসন ঐকান্তিক প্রচেষ্টার ফসল কোম্পানীগঞ্জ উপজেলা পাবলিক লাইব্রেরি কাম সাংস্কৃতিক কেন্দ্র।
এখানে জ্ঞান বৃদ্ধির উদ্দেশ্যে স্কুল -কলেজের পাঠ্যবই, উন্মুক্ত পাঠের জন্য দেশের শীর্ষস্থানীয় জন প্রিয় লেখকের উপন্যাস, প্রবন্ধ, ইতিহাস ঐতিহ্য, সংস্কৃতি, কবিতা, সঙ্গীত বই , ধর্মীয় বইসহ সকল ধরনের বই এবং পত্রিকা রাখা হয়েছে। মনোরম পরিবেশে জন সাধারণের মধ্যে যথাযথ সাংস্কৃতিক মনস্কতা তৈরীর লক্ষ্যে কাজ চলছে।
সকাল ৯ টা থেকে রাত ৯ টা পর্যন্ত এই লাইব্রেরি খোলা রাখার সিদ্ধান্ত নিয়েছে কর্তৃপক্ষ।

কোম্পানীগঞ্জে সিআরবি বিভিন্ন পেশার নেতৃবৃন্দের সাথে ভোক্তা অধিকার সুরক্ষা নিয়ে মতবিনিময়

0

কোম্পানীগঞ্জ (নোয়াখালী) প্রতিনিধি :: “হটাও লুটেরা বাঁচাও দেশ” এ শ্লোগান সামনে রেখে কাউন্সিল কনজিউমার রাইটস অব বাংলাদেশ (সিআরবি) কোম্পানীগঞ্জ উপজেলা শাখার উদ্যােগে রাজনৈতিক, সামাজিক ব্যবসায়ী, সাংবাদিক নেতৃবৃন্দের সাথে সমসাময়িক ও ভোক্তা অধিকার সুরক্ষা নিয়ে মত বিনিময় সভা অনুষ্ঠিত হয়।

সোমবার রাত সাড়ে ৮ টায় কোম্পানীগঞ্জ উপজেলার বসুরহাট বাজারের একটি রেষ্টুরেন্টে ভোক্তা অধিকার সুরক্ষা নিয়ে এসভা অনুষ্ঠিত হয়।

সিআরবি’র কোম্পানীগঞ্জ উপজেলা শাখার সভাপতি ইঞ্জিনিয়ার বেলায়েত হোসেন’র সভাপতিত্বে ও সাধারণ সম্পাদক জাকির হোসেন সেলিম’র সঞ্চালনায় বক্তব্য রাখেন কোম্পানীগঞ্জ উপজেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক মাহমুদুর রহমান রিপন, কোম্পানীগঞ্জ উপজেলা জামায়াতে ইসলামীর আমীর অধ্যক্ষ বেলায়েত হোসেন, বসুরহাট পৌরসভা বিএনপির সভাপতি আবদুল মতিন লিটন, কমিউনিস্ট পার্টি কোম্পানীগঞ্জ উপজেলা শাখার সভাপতি বিমল চন্দ্র মজুমদার, এসময়ে বিভিন্ন পেশার নেতৃবৃন্দের মধ্যে উপস্থিত কোম্পানীগঞ্জ উপজেলা প্রেস ক্লাব সভাপতি এএইচ এম মান্নান মুন্না, কোম্পানীগঞ্জ উপজেলা যুবদলের সভাপতি ফজলুল কবির ফয়সাল, সাধারণ সম্পাদক জাহিদুর রহমান রাজন, বসুরহাট পৌরসভা যুবদলের সাধারণ সম্পাদক কাউন্সিলর মাজহারুল হক তৌহিদ। অন্যান্যদের মাঝে উপস্থিত ছিলেন চরহাজারী ইউনিয়ন বিএনপির সাধারণ সম্পাদক আবুল কালাম আজাদ, বসুরহাট বাজার শাখার জামায়াতে ইসলামীর আমীর গিয়াস উদ্দিন দিদার, সাধারণ সম্পাদক খাজা গিয়াস উদ্দিন মাহমুদ, লোকমান হোসেন সুমন, আব্দুল আউয়ালসহ সিআরবি নেতৃবৃন্দ। মতবিনিময় সভা শেষে সিআরবি কোম্পানীগঞ্জ উপজেলা শাখার ১০ জন উপদেষ্টা সদস্যের নাম ঘোষণা করা হয়।

উপস্থিত নেতৃবৃন্দ কনজিউমার রাইটস বাংলাদেশ এর কোম্পানীগঞ্জ উপজেলা শাখার সকলকে সবধরনের সহায়তা প্রদান করার আশ্বাস দেন।

কোম্পানীগঞ্জের নিষেধাজ্ঞা অমান্য করায় ৯ জেলে আটক

0
https://noakhalitimes.com

কোম্পানীগঞ্জ (নোয়াখালী) প্রতিনিধি :: ২২দিনের নিষেধাজ্ঞা অমান্য করে নদীতে মাছ শিকারে যাওয়ায় নোয়াখালীর কোম্পানীগঞ্জ উপজেলার ছোট ফেনী নদী থেকে ৯ জেলেকে আটক করা হয়েছে। এসময় তাদের কাছ থেকে একটি মাছ ধরার বোট’সহ ২০হাজার মিটার কারেন্ট জাল জব্দ করা হয়েছে।

বৃহস্পতিবার দুপুর দেড়টার দিকে আটককৃতদের সবাইকে ভ্রাম্যমাণ আদালতের মাধ্যমে তিন হাজার টাকা করে অর্থদণ্ড করা হয়। এরআগে বৃহস্পতিবার সকাল ৭টার দিকে মুছাপুর ৭নং ওয়ার্ড রেগুলেটর এলাকায় উপজেলা মৎস্য কর্মকর্তা ও কোস্টগার্ড যৌথ অভিযান চালিয়ে জেলেদের আটক করে।

আটককৃতরা হচ্ছেন, মুছাপুর ইউনিয়নের ৭নং ওয়ার্ডের রাকিবুল হাসান (২২), মজিবুর রহমান বাদশা (২২), মো: শাকিল (২১), সাইফুল ইসলাম (৩০), সজিব (২৪), রিফাত (২০), জহির ইসলাম (২৮), মো: ইউসুফ (২২) ও আবদুল মান্নান (৪২)।

অভিযান সূত্রে জানা গেছে, গত ১২অক্টোবর মধ্যরাত থেকে আগামি ৩নভেম্বর পর্যন্ত বঙ্গোপসাগর’সহ সকল নদ-নদীতে ইলিশ মাছ ধরায় ২২দিনের নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়। এসময় ইলিশ মাছ আহরণ, পরিবহন, মজুদ, বাজারজাতকরণ, ক্রয়-বিক্রয় ও বিনিময় সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ করা হয়। অভিযান সফল করতে মৎস্য বিভাগ, কোস্টগার্ড ও নৌ-পুলিশের পক্ষ থেকে অভিযান চালানো হয়। এরই ধারাবাহিকতায় গোপন সংবাদের ভিত্তিতে বৃহস্পতিবার সকালে কোম্পানীগঞ্জের মুছাপুর এলাকায় অভিযান চালানো হয়।

অভিযানকালে রেগুলেটর এলাকায় ছোট ফেনী নদীতে মাছ ধরার সময় একটি বোট’সহ ৯ জেলেকে আটক করা হয়। এসময় তাদের কাছ থেকে ২০হাজার মিটার কারেন্ট জাল জব্দ করা হয়েছে। পরে দুপুরে আটককৃতদের ভ্রাম্যমাণ আদালতে হাজির করলে নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট ও উপজেলার নির্বাহী কর্মকর্তা মো. আনোয়ার হোসাইন পাটোয়ারী তাদের প্রত্যেককে তিন হাজার টাকা করে অর্থদণ্ড প্রদান করে আগামির জন্য সর্তক করেন।

কোম্পানীগঞ্জ উপজেলার মৎস্য কর্মকর্তা মো. আশলাফুল ইসলাম সরকার বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন, নিষেধাজ্ঞার সময়ে নিয়মিত অভিযানের অংশ হিসেবে সকালে অভিযান চালিয়ে ৯ জেলেকে আটক করা হয়। ভ্রাম্যমাণ আদালতে তাদের অর্থদণ্ড করার পর অর্থের টাকা জমা দিয়ে তারা ছাড়া পাবে। আগামির জন্য তাদের সবাইকে সর্তক করা হয়েছে।

মুছাপুর ডাকাতিয়া নদীর ভাঙন রোধে গতিপথ পরিবর্তনে ড্রেজিং কাজ শুরু

0
https://noakhalitimes.com

কোম্পানীগঞ্জ প্রতিনিধি :
মুছাপুর ডাকাতিয়া নদী ভাঙ্গন রোধে নদী খননের মাধ্যমে নদীর গতিপথ পরিবর্তন করে ভাঙ্গন রোধের কাজ শুরু হয়েছে । ভাঙ্গান কবলিত এলাকার মানুষের মাঝে কিছুটা স্বস্তি এসেছে।

মঙ্গলবার সকালে উপজেলা নির্বাহী অফিসার আনোয়ার হোসাইন পাটোয়ারী ও পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী হালিম সালেহী উপস্থিত থেকে এ খনন কাজ উদ্বোধন করেন।

মানুষের দাবির প্রেক্ষিতে দ্রুত সময়ের মধ্যে নোয়াখালীর কোম্পানীগঞ্জ উপজেলার মুছাপুরের নদী ভাঙন রোধে ড্রেজিং এর কাজ শুরু করা হয়েছে। এলাকাবাসী আশা করছে খননের ফলে নদীর স্রোত গতিপথ পরিবর্তন হবে এবং নদীর মাঝখানে জোয়ারের স্রোত প্রবাহমান থাকলে ভাঙ্গন রোধ সম্ভব হবে।

এর আগে প্রচণ্ড পানির চাপে মুছাপুর রেগুলেটর ভেঙে যাওয়ায় জোয়ার ভাটার প্রভাবে নদীর তীরবর্তী এলাকা ব্যাপক ভাঙন হয়। যার ফলে গত ২৬আগস্টের পর থেকে বিলীন হয়েছে ওই জনপদের বড় একটি অংশ। ড্রেজিং শুরু করায় কিছুটা স্বস্তি ফিরেছে এ অঞ্চলের মানুষের মধ্যে, তবে ড্রেজিং পরবর্তী আবারও রেগুলেটর স্থাপন করে স্থায়ী সমাধানের দাবি এলাকাবাসির।

জানা গেছে, গত ২৬আগস্ট ফেনী থেকে নেমে আসা বন্যার পানির তীব্র চাপে ভেঙে নদী গর্ভে বিলিন হয় নোয়াখালীর কোম্পানীগঞ্জ উপজেলার মুছাপুর রেগুলেটর। তার আগে বন্যার পানি দ্রুত নামার জন্য খুলে দেওয়া হয় রেগুলেটরের ২৩টি ভেন্ট (গেইট)। রেগুলেটরটি নদীর পানিতে বিলীন হয়ে যাওয়ায় পর থেকে ওই অঞ্চলের মানুষের দীর্ঘদিনের স্বপ্ন ভেঙে চুরমার হয়ে যায়। জোয়ার ভাটার প্রভাবে ভাঙতে শুরু করে লোকালয়, ঘর-বাড়ি, মসজিদ, দোকান-পাট ও ফসলি জমি। এখনও প্রতিনিয়ত বিলিন হচ্ছে আরও অনেক নতুন নতুন জায়গা। পানির স্রোতের তীব্রতা বাড়ার সাথে সাথে ফেনীর দাগনভুঁইয়া, সোনাগাজী ও নোয়াখালীর কোম্পানীগঞ্জ, কবিরহাট উপজেলার মানুষের মাঝে দেখা দেয় আতঙ্ক।

পরবর্তীতে অন্তবর্তীকালীন সরকারের পানি উন্নয়ন উপদেষ্টাসহ সংশ্লিষ্ট ঊর্ধ্বতন কর্তাব্যক্তি ঘটনাস্থল পরিদর্শন করে নদী ভাঙন রোধে তড়িৎ ব্যবস্থা নেয়ার আশ্বাস দেন। তারই ধারাবাহিকতায় বুধবার দুপুরে ছোট ফেনী নদীর জনতা বাজার অংশে ড্রেজিং কাজের শুরু করে পানি উন্নয়ন বোর্ড। এতে স্বস্তি ফিরেছে এ নদী তীরবর্তী ৪টি উপজেলার কয়েক লাখ মানুষের মাঝে। দ্রুত সময়ের মধ্যে এ উদ্যোগকে স্বাগত জানিয়েছেন এলাকাবাসী।

স্থানীয় বাসিন্দা মোহাম্মদ আলী স্বপন ও মিজান চৌধুরী জানান, এ ড্রেজিং এর কাজের মাধ্যমে নদীর পানির প্রবাহ পরিবর্তনের পাশাপাশি মাঝ নদী দিয়ে পানি নামা শুরু করলে দুই পাশের আরও কয়েক লাখ মানুষের বসত ঘর রক্ষা হবে। একই সাথে ভাঙন সমস্যার স্থায়ী সমাধানের জন্য পুনঃরায় আরও একটি রেগুলেটর স্থাপনের দাবি তাদের। নদী ভাঙনের কবলে পড়ে এ জনপদের হাজারো পরিবার তাদের ভিটেমাটি হারিয়ে নিঃস্ব হয়েছেন। এখনও থেমে নেই ভাঙন। যাদের এখনো ঘরবাড়ি টিকে আছে তারাও আতংকে দিন কাটাচ্ছেন।

পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী হালিম সালেহী জানান, স্থানীয়দের দুর্ভোগের কথা বিবেচনায় রেখেই এই ড্রেজিং কার্যক্রম শুরু করা হয়েছে। ড্রেজিং এর মাধ্যমে নদীর পানি প্রবাহের গতিপথ পরিবর্তন হবে এব ভাঙনের পরিমান কমে যাবে বলে আশা এ কর্মকর্তার।

তিনি বলেন, সুদূরপ্রসারী পরিকল্পার মাধ্যমে ভাঙনের স্থায়ী সমাধান করার পরিকল্পনা রয়েছে পানি উন্নয়ন বোর্ডের। প্রাথমিকভাবে আড়াই কোটি টাকা ব্যায়ে ড্রেজিং এর কাজ শুরু করা হয়েছে। এখানে ড্রেজিং মেশিন চলতে যে তেল খরচ হবে শুধু মাত্র সে বরাদ্দ দেয়া হয়েছে।