কোম্পানীগঞ্জ (নোয়াখালী) প্রতিনিধি :: নোয়াখালীর কোম্পানীগঞ্জ ও বসুরহাটে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ এবং স্বাভাবিক রাখতে থানার নিয়মিত পুলিশের বাইরে আরও তিনশ পুলিশ সদস্য মোতায়েন করা হয়েছে।
কোম্পানীগঞ্জ থানার ওসি মীর জাহিদুল হক রনি এর সত্যতা নিশ্চিত করে জানান, তিন শিফটে তিনশ পুলিশ সদস্য মাঠে কাজ করবে। রাঙ্গামাটি থেকে এই অতিরিক্ত পুলিশ আনা হয়েছে। এছাড়া র্যাবের একটি অস্থায়ী ক্যাম্প করা হয়েছে।
এদিকে কোম্পানীগঞ্জ উপজেলা ছাত্রলীগের সভাপতি আরিফুর রহমান বাদী হয়ে থানায় আরও একটি মামলা করেন। এতে উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি খিজির হায়াত, সাধারণ সম্পাদক নুর নবী চৌধুরী ও সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান মিজানুর রহমান বাদলসহ ৯৮ জনকে আসামি করা হয়েছে। এছাড়া পৌরসভার কর্মচারী নুর নবী স্বপনও বাদী হয়ে থানায় একটি অভিযোগ দিয়েছেন।
বুধবার রাত ১২টায় ১৪৪ ধারা জারি শেষ হয়েছে। বৃহস্পতিবার সকাল থেকে বসুরহাট এলাকার পরিস্থিতি স্বাভাবিক রয়েছে। ব্যবসা প্রতিষ্ঠান খুলেছে। যানবাহন চলাচলও স্বাভাবিক। তারপরও মানুষের মুখে রয়েছে উৎকণ্ঠার ছাপ। পুলিশের পাশাপাশি টহল দিচ্ছে র্যাব।
নোয়াখালী জেলা প্রশাসক মো. খোরশেদ আলম খান জানান, ১৪৪ ধারা জারি শেষ হলেও কাউকে অনুমতি ছাড়া সভা-সমাবেশ করতে দেয়া হবে না। আমরা আরও কঠিন ও কঠোর অবস্থানে আছি।